টিপস এন্ড ট্রিকস জবা গাছের যত্ন ফুল ভালবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমাদের দেশের খুব কমন একটা ফুল জবা। সারাবছর ফুল হয় বলে আর অনেক দিন বেচে থাকার কারণে আমাদের দেশের অনেকেই বাড়ির ছাদের টবে এই ফুলগাছ লাগিয়ে থাকে। জবা সাধারণতঃ লাল রঙের হলেও, পরবর্তিতে অনেক সংকর বের করা হয়েছে । যার জন্য এখন সাদা, হলুদ , গোলাপী, কমলা থেকে শুরু করে মিশ্রিত রঙের জবা ফুলও দেখা যায় । একটু পরিকল্পনা করে টবে জবাগাছ রোপণ করলে সারা বছরই কিছু না কিছু ফুল পাওয়া যাবে। সঠিক চারা নির্বাচন: প্রথমেই টবের জন্য নার্সারী থেকে ছোট আকাড়ের মোটা কান্ডের সুস্হ সবল চারা নির্বাচন করে সর্বনিম্ন ১২ ইন্চি টবে চারাটি রোপন করতে হবে। মাটি প্রস্তুত করন: টবে চারা রোপণের আগে শুকনো গোবর ৪০%, বেলে দোঁআশ মাটি ৫০%, লাল সিলেকশন বালি ১০% মিশিয়ে মাটি তৈরি করে নিতে হবে। সঙ্গে একমুঠো হাঁড়ের গুঁড়া, দু’মুঠো ছাই মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে টবের মাটির উর্বরতা অটুট থাকবে দীর্ঘদিন। চারাটি যেন সতেজ ও প্রানবন্ত হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা জরুরী। গাছ লাগানোর পর আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে গোড়ার মাটি শক্ত করে দিতে হবে। ত...
কাঠগোলাপ; এ নাম ছাড়াও গুলাচ, কাঠচাঁপা, গোলকচাঁপা, গৌরচাঁপা, চালতা গোলাপ ইত্যাদি নামে একে ডাকা হয়। কাঠগোলাপের প্রজাতি বহু ও বিচিত্র। গুয়াতেমালা, মেক্সিকো থেকে এসে এটি ছড়িয়ে পড়েছে আমাদের উদ্যানে। দেশের নানা প্রান্তেও এর দেখা মেলে। ঢাকায় সুপরিকল্পিত বীথি না থাকলেও বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে চোখে পড়ে এর বর্ণিল প্রস্ফুটন। জাতীয় জাদুঘর, বেইলি রোডে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ব্রিটিশ কাউন্সিল, শিশু একাডেমীর বাগান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কাঠগোলাপ গাছ দেখা যায়। কাঠগোলাপ গাছের দেহ নরম, কোমল, ভঙ্গুর। শাখা প্রশাখার অগ্রভাগে থোকা থোকা ফুল ফোটে। শীতের শেষে পাতা ঝরতে শুরু করে, গ্রীষ্মে নতুন প্রাণ পায়। বেশ লম্বা আর বড় বড় পাতা হয়। রাজধানীর রমনা পার্ক, চন্দ্রিমা উদ্যান, জাতীয় জাদুঘর গেট, ভিকারুননিসা নূন স্কুল এ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাস, মিন্টু রোডসহ অনেক জায়গায় এখন ফুলটি দেখতে পাওয়া যায়। রমনা পার্কে বেশ বড় কাঠগোলাপ গাছ দেখা যায়। অনেকে এই গাছটি বাড়ির ছাদের টবেও লাগিয়ে থাকেন। শীতে পাতাহীন বৃক্ষ যেন কোনো কুশলী শিল্পীর হাতে গড়া সুনিপুণ ভাস্কর্য। শীতের পর বসন্তেও পত্র এবং পুষ্পশূন্য কায়ায় ...
Comments
Post a Comment